রোববার (৩ জুলাই) সকাল ১০টায় কমলাপুর স্টেশন ম্যানেজারের রুমে টিকিট না পেয়ে বিক্ষোভ করতে করতে প্রবেশ করে।
তাদের অভিযোগ রাত জেগে স্টেশনে লাইনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করেছেন। ১০ বাজার আগে অল্প কয়েকজন টিকিট পেয়েছেন। পরে টিকিট শেষ হয়ে গেছে বলে সবাইকে ফিরিয়ে দেয়। নারীদের লাইনে খুব কম টিকিট দেওয়া হয়েছে বলে ক্ষোভ জানান তারা। আমাদের একজনকে দেয় অপরদিকে পুরুষদের ৫-৬ জনকে দেওয়া হয়। নারীদের ওপর জুলুম করা হচ্ছে দাবি করে বলেন, নারীর জন্য মাত্র একটা কাউন্টার। এই লাইনেই প্রতিবন্ধীদেরকেও টিকিট দেওয়া হচ্ছে। কাউন্টারে সকাল ৮টা থেকে ৭ তারিখের টিকিট দেওয়া হয়। কাউন্টারের পাশাপাশি অর্ধেক টিকিট বিক্রি হওয়ার কথা রয়েছে অনলাইন ও অ্যাপে।
১ জুলাই দেওয়া হয় ৫ জুলাইয়ের ট্রেনের টিকিট, ২ জুলাই দেওয়া হচ্ছে ৬ জুলাইয়ের টিকিট, ৩ জুলাই দেওয়া হবে ৭ জুলাইয়ের টিকিট, ৪ জুলাই দেওয়া হবে ৮ জুলাইয়ের ট্রেনের টিকিট এবং ৫ জুলাই দেওয়া হবে ৯ জুলাইয়ের ট্রেনের টিকিট। এ ছাড়া ফিরতি টিকিট বিক্রি শুরু হবে ৭ জুলাই থেকে। ওইদিন ১১ জুলাইয়ের টিকিট বিক্রি হবে। ৮ জুলাই ১২ জুলাইয়ের টিকিট, ৯ জুলাই ১৩ জুলাইয়ের টিকিট, ১১ জুলাই ১৪ এবং ১৫ জুলাইয়ের টিকিট বিক্রি হবে। তবে ১১ জুলাই সীমিত কয়েকটি আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল করবে। ১২ জুলাই থেকে সব ট্রেন চলাচল করবে।