ফরাসি সরকারের সহযোগিতায় শহরটিতে স্থাপন করা হয়েছে বেশকিছু ভ্রাম্যমাণ নমুণা সংগ্রহ কেন্দ্র। তাতেই পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর নিশ্চিত হওয়া যাবে হতভাগ্যদের পরিচয়। ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরুর পরই কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ শহরটি দখলে নেয় রুশ সেনাবহর। সেখানে যুদ্ধাপরাধ ঘটছে, এমন অভিযোগ তোলা হলেও সাফ অস্বীকার করে পুতিন প্রশাসন।