শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ০৫:০০ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
ঝিনাইদহে নিরাপদ ও কোয়ারেন্টাইন পোকামাকড় মুক্ত আম, সবজি ও রপ্তানি বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত ঝিনাইদহে জেলা বিএমএর সাধারণ সম্পাদক ডাঃ রাশেদ আল মামুনকে হত্যার হুমকি, থানায় জিডি ঝিনাইদহে উপ-নির্বাচনে লড়বেন হিরো আলম ঝিনাইদহ ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে মহান মে দিবসের আলোচনা সভা শিশু শ্রম বন্ধের দাবিতে ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে ইয়ুথ এগেইনস্ট হাঙ্গারের মানববন্ধন কর্মসূচী জাতীয় শ্রমিকলীগের উদ্যোগে বেনাপোলে “মে” দিবস পালিত ঝিনাইদহে ব্লাড ব্যাংকের উদ্যোগে এক হাজার মানুষের মাঝে ঠান্ডা পানি ও শরবত বিতরণ সাংবাদিকদের সাথে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী সোহরাব হোসেনের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত বিএমএসএস’র বেনাপোল শাখা কমিটির অনুমোদন ঝিনাইদহে কৃষি ব্যাংকে হালখাতা অনুষ্ঠিত

ঝিনাইদহ জেলা আনসার অফিসে ভোরের কাগজের সাংবাদিক অবরুদ্ধ, লাঞ্ছিত

ঝিনাইদহ প্রতিনিধি-
  • Update Time : মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৪
  • ১৪ Time View

ঝিনাইদহ জেলা আনসার ও ভিডিপি কার্যালয়ে সংবাদ সংগ্রহে গিয়ে লাঞ্ছিত হয়েছে ভোরের কাগজ পত্রিকার সাংবাদিক রোকনুজ্জামান মিলন। আনসারের জেলা কমান্ড্যান্ট সোহাগ হোসেন ও মহেশপুর উপজেলা টিআই হুসাইনসহ আনসার সদস্যরা তাকে মারপিট করে একটি ঘরে আটকে রাখে। পরে স্থানীয় সংবাদকর্মীরা পুলিশের সহযোগিতায় তাকে উদ্ধার করে।

সংবাদ কর্মীরা জানায়, আগামী ৮ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে আনসার অফিসে নির্বাচনকালীন অস্থায়ী সদস্য নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। সেই খবর সংগ্রহের জন্য ভোরের কাগজ পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি রোকনুজ্জামান মিলন সেখানে গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করতে গেলে তার সাথে অসদাচরণ শুরু করে জেলা কমান্ড্যান্ট সোহাগ। এক পর্যায়ে তাকে টেনে হিচড়ে একটি রুমে আটকে রাখা হয়। খবর পেয়ে ঝিনাইদহে কর্মরত সাংবাদিকরা সেখানে উপস্থিত হয়ে পুলিশের সহযোগিতায় তাকে উদ্ধার করে। এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে দোষীদের শাস্তির দাবী জানিয়েছেন জেলায় কর্মরত সংবাদকর্মীরা।
এ ব্যাপারে ভুক্তভোগী সংবাদিক রোকনুজ্জামান মিলন বলেন, আমি মঙ্গলবার সংবাদ সংগ্রহের জন্য ওই অফিসের বাইরে অপেক্ষা করছিলাম। জেলা কমান্ড্যান্ট সোহাগ হোসেন এক নারীর সাথে খারাপ ব্যবহার করছিলো। আমি এগিয়ে তার কাছে গেলে আমাকে সেখান থেকে চলে যেতে বলে। আমি সংবাদিক পরিচয় দেওয়ার সাথে সাথে আমার উপর ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে। পরে আসনার সদস্যরা আমাকে টেনে হিচড়ে একটি রুমের মধ্যে নিয়ে কিল-ঘুষি মারে। ্পরে আমাকে ১ ঘন্টা আটকে রাখার পর আমার মোবাইল দেয়। আমি মোবাইল ফিরে পাওয়ার পর অন্য সহকর্মীদের কাছে কল দিলে তারা এসে আমাকে উদ্ধার করে। আমি ওই কর্মকর্তাসহ এর সাথে জড়িতদের শাস্তির দাবী জানাচ্ছি।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত জেলা কমান্ড্যান্ট সোহাগ হোসেন বলেন, আসনে যেভাবে বলা হচ্ছে তেমন কিছু ঘটেনি। সে প্রথমে পরিচয় না দেওয়ায় তাকে রুমের মধ্যে বসিয়ে রেখিছিলাম। তাকে মারধর বা লাঞ্ছিত করা হয়নি।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© All rights reserved © 2023 SN BanglaNews
কারিগরি সহযোগিতায়: