সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৬:২৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
ঝিনাইদহে ব্লাড ব্যাংকের উদ্যোগে এক হাজার মানুষের মাঝে ঠান্ডা পানি ও শরবত বিতরণ সাংবাদিকদের সাথে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী সোহরাব হোসেনের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত বিএমএসএস’র বেনাপোল শাখা কমিটির অনুমোদন ঝিনাইদহে কৃষি ব্যাংকে হালখাতা অনুষ্ঠিত ঝিনাইদহ জেলা আনসার অফিসে ভোরের কাগজের সাংবাদিক অবরুদ্ধ, লাঞ্ছিত ঝিকরগাছা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স যেন ভোগান্তির আরেক নাম, জনমনে তীব্র অসন্তোষ ঝিনাইদহে আগুনে পুড়লো ৫ বিঘা পানের বরজ ও বসত বাড়ি ঝিনাইদহে তীব্র তাপদাহে দেখা দিয়েছে পানির সংকট, হাজার হাজার নলকূপে উঠছে না পানি প্রধানমন্ত্রীর স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে ত্রিপুরা সম্প্রদায়কে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী আ.লীগ মনোনীত চেয়ারম্যান,ভাইস চেয়ারম্যানগণের নোমিনেশন জমা

প্রতিবন্ধী শিশু আলফাজের জন্য একটি হুইল চেয়ার প্রয়োজন।

Reporter Name
  • Update Time : মঙ্গলবার, ৪ এপ্রিল, ২০২৩
  • ২৪১ Time View
প্রতিবন্ধী শিশু আলফাজের জন্য একটি হুইল চেয়ার প্রয়োজন।
প্রতিবন্ধী শিশু আলফাজের জন্য একটি হুইল চেয়ার প্রয়োজন।

মিলন কবির নিজস্ব প্রতিনিধি: শার্শার বাগআঁচড়ার টেংরা গ্রামের রোজিনা দম্পতির ৬ বছর আগে একটি পূত্র সন্তানের জন্ম হয়। কিন্তু কপাল দোষে শিশুটির শারীরিক অবস্থা প্রতিবন্ধী হয়। শিশুটির নাম আলফাজ(৬)।তার জন্মের পর থেকে অনেক ডাক্তার কবিরাজ করেও তাকে সুস্থ করা সম্ভব হয়নি।শিশু আলফাজকে চিকিৎসা করাতে গিয়ে তাদের শেষ সম্বলটুকুও ঘুচতে বসেছে।

এখন তার পরিবারের দাবি শিশু আলফাজের জন্য যদি কেউ একটা হুইল চেয়ার দিত তাহলে পরিবারটি উপকৃত হত।

আলফাজের দাদী তাসলিমা বলেন,আমরা অনেক ডাক্তার কবিরাজ দেখাইছি।কিন্তু ডাক্তারে বলেছে ওর ঘাড়ের শিরা যে কোন মূহুর্তে ছিড়ে যেতে পারে।ঘাড়ের শিরা কষার সমস্যা দেখা দিলে যে কোন মূহূর্তে ও মারা যেতে পারে।ওর জন্য আগুন পানি খুবই বিপদ জনক।

এবিষয়ে  জানতে চাইলে শিশুটির  মা রোজিনা খাতুন বলেন,অনেক ছোট বেলা থেকে আমার ছেলেকে কোলে কোরে মানুষ করতে হয়।অন্য বাচ্চাদের মত ও নিজের ইচ্ছাতে বসতে পারে না।এখন ওর বয়স ৬ বছর।যত বড় হচ্ছে ওর কোলে করে নিয়ে বেড়াতে অনেক কষ্ট হচ্ছে।যদি কেউ আমার ছেলের জন্য ১টা হুইল চেয়ার দান করতো তাহলে আমাদের অনেক ভাল হতো ।কোলে করে নিয়ে বেড়াতে আমার খুব কষ্ট হয়।

প্রতিবেশি জানু খাতুন বলেন,আমরা বাচ্চাডার ছোট বেলা থেকে দেখছি ওর অনেক কষ্ট।ওর যখন শরীর কসে তখন চোখে দেখা যায়না।ওর চেয়ে মরে যাওয়া অনেক ভাল।যদি কেউ বাচ্চাডার পাশে এস দাঁড়াতো তাহলে উরা একটু বেছি যেতো।

খবর পেয়ে মঙ্গলবার সকালে  আলফাজকে দেখতে আসেন ৮নং টেংরা ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মুজাম গাজী।তিনি বলেন,বাচ্চাটার কষ্ট দেখে আমার খুবই খারাপ লাগছে।আমি চেয়ারম্যান ও ইউএনও সাহেবের সাথে কথা বলে বাচ্চাটার ১টা হুইল চেয়ারের ব্যবস্থা করবো।ইতি মধ্যে আমি ওর জন্য একটা প্রতিবন্ধি ভাতার কার্ডের আবেদন করেছি। আশা করছি খুব তাড়াতাড়ি ভাতার টাকা হাতে পেয়ে যাবে।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© All rights reserved © 2023 SN BanglaNews
কারিগরি সহযোগিতায়: